তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, ওই সমস্যার কারণে লাইন এবং যন্ত্রপাতি নিরাপদ রাখার জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ যায়, এবং তার ধারাবাহিকতায় একে একে পুরো জাতীয় গ্রিড বন্ধ হয়ে যায়।
কমিটি আজ তাদের রিপোর্ট সরকারের কাছে জমা দিয়েছে।
কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে যা পাওয়া গেছে তা হলো বাংলাদেশের গ্রিডে কোথাও একটা সমস্যার কারণে লো-ভোল্টেজ সৃষ্টি হয় - যার কারণে হাইভোল্টেজ লাইন স্বয়ংক্রিয়ভাবেই 'ট্রিপ' করে বা বন্ধ হয়ে যায় - যাতে লাইন ও যন্ত্রপাতির কোন ক্ষতি না হতে পারে।
"আসলে বাংলাদেশের দিকে হাইভোল্টেজ লাইন ট্রিপ করাতে ভারতীয় যে লাইন থেকে ৪৩৮ মেগাওয়াট বিদ্যুত সরবরাহ আসতো তারও একটা সার্কিট এক মিনিটের জন্য ট্রিপ করে। তবে ভারতের দিকে দুটি লাইন থাকায় এক মিমিটের মধ্যেই দ্বিতীয় লাইনটি চালু হয়ে যায়।"
মি. হোসেন বলেন, এখানে মানুষের ভুলের কারণে এই বিপর্যয় হয়নি, কারণটা পুরোপুরি যান্ত্রিক।
তাহলে যে লো-ভোল্টেজ এই সমস্যার কারণ তা কেন এবং কোথায় হয়েছিল? এ প্রশ্নের জবাবে মি হোসেন বলেন, আমরা তার বের করতে সম্ভাব্য জায়গাগুলোর কেটা দ্বিতীয় তালিকা করেছি। এখন সেই সব জায়গায় অনুসন্ধান করে দেখা হবে।
No comments:
Post a Comment