counters

Wednesday, November 12, 2014

আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ শুরু



বুধবার বেলা সোয়া ২টায় বন্দরনগরীর মুরাদপুরে ফলক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে এই নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন তিনি। 
মুরাদপুর থেকে ওয়াসা জংশন পর্যন্ত সাড়ে তিন কিলোমিটার ফ্লাইওভারে চারটি লেইন থাকবে। এছাড়া দুই নম্বর গেইট থেকে বায়েজিদ পর্যন্ত দুই লেনের দশমিক শূন্য সাত কিলোমিটার (নিম্নমুখী) র্যাম্প ও অক্সিজেন থেকে জিইসিমুখী দুই লেইনের এক কিলোমিটার (ঊর্ধ্বমুখী)  র্যা ম্প থাকবে।
সব মিলিয়ে ৫.২ কিলোমিটার দীর্ঘ আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভারই হবে বন্দরনগরীর সবচেয়ে বড় উড়াল সড়ক।
৪৬২ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে এ ফ্লাইওভার নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছে ম্যাক্স-র্যাঙ্কিন জেভি। প্রকল্পের তদারকির দায়িত্বে আছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
দুই বছরের মধ্যে চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ ফ্লাইওভারটির নির্মাণ কাজ শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় বলেন, চট্টগ্রামবাসীর দাবি অনুসারে এই ফ্লাইওভার যাতে পরবর্তীতে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত নেওয়া হয় সে উদ্যোগ তিনি নেবেন।
“আমরা ঢাকায় বাস করলেও চট্টগ্রামের সাথে আত্মার সম্পর্ক আছে। চট্টগ্রামকে প্রকৃত বাণিজ্যিক রাজধানী হিসাবেই দেখা হয়।”
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ককে ভবিষ্যতে ছয় লেনে উন্নীত করাসহ বন্দরনগরীর অবকাঠামোগত উন্নয়নেরও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী।
ফ্লাইওভার উদ্বোধনের আগে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৪, ৩৬ ও ৩৮ ইউনিটকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী।
সফর শেষে বুধবারই তার ঢাকা ফেরার কথা রয়েছে।

No comments:

Post a Comment